১১:৫০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এসএসসি পরীক্ষার নম্বর বিভাজনে বড় পরিবর্তন, ২০২৬ সাল থেকে কার্যকর

  • অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশিত ০৯:৩৯:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫
  • ১৪ বার পড়া হয়েছে

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার বিষয়ভিত্তিক নতুন নম্বর বিভাজন প্রকাশ করেছে। ২০২৬ সাল থেকে এ পদ্ধতি কার্যকর হবে বলে নিশ্চিত করেছে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। নতুন নিয়ম অনুযায়ী তিনটি বাদে সব বিষয়ের ওপর পূর্ণাঙ্গ ১০০ নম্বরের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। নতুন বিভাজনে প্রত্যেক বিষয়ের সৃজনশীল, সংক্ষিপ্ত উত্তর, বর্ণনামূলক ও বহুনির্বাচনী অংশে কত নম্বর থাকবে, সেটি উল্লেখ করা হয়েছে।

নতুন কাঠামো অনুযায়ী— বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, ধর্মীয় শিক্ষা, ব্যবসায় শিক্ষা, বিজ্ঞানশাখার বিষয়, চারু ও কারুকলা, সংগীতসহ প্রায় সব বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ ১০০ নম্বরের পরীক্ষা নেওয়া হবে।

পুরো ১০০ নম্বরের আওতায় থাকা বিষয়গুলো হচ্ছে— বাংলা (প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র), ইংরেজি (প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র), গণিত, উচ্চতর গণিত, বিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান, বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, ভূগোল ও পরিবেশ, অর্থনীতি, পৌরনীতি ও নাগরিকতা, ব্যবসায় উদ্যোগ, হিসাববিজ্ঞান, ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং, ইসলাম, হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টধর্ম শিক্ষা, কৃষিশিক্ষা, গার্হস্থ্যবিজ্ঞান, চারু ও কারুকলা, সংগীত, আরবি, সংস্কৃত, পালি, বেসিক ট্রেড আর ৫০ নম্বরের পরীক্ষা তিনটি বিষয়ে অনুষ্ঠিত হবে। সেগুলো হচ্ছে— শারীরিক শিক্ষা, স্বাস্থ্যবিজ্ঞান ও খেলাধুলা, ক্যারিয়ার শিক্ষা এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি)। তবে এই নতুন নম্বর বিভাজন কার্যকর হবে ২০২৬ সালে৷

বর্তমানে নবম শ্রেণিতে থাকা শিক্ষার্থীরা এই কাঠামোর আওতায় প্রথম এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

নীলফামারীতে রব্বানী হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন

এসএসসি পরীক্ষার নম্বর বিভাজনে বড় পরিবর্তন, ২০২৬ সাল থেকে কার্যকর

প্রকাশিত ০৯:৩৯:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ মে ২০২৫

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার বিষয়ভিত্তিক নতুন নম্বর বিভাজন প্রকাশ করেছে। ২০২৬ সাল থেকে এ পদ্ধতি কার্যকর হবে বলে নিশ্চিত করেছে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। নতুন নিয়ম অনুযায়ী তিনটি বাদে সব বিষয়ের ওপর পূর্ণাঙ্গ ১০০ নম্বরের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। নতুন বিভাজনে প্রত্যেক বিষয়ের সৃজনশীল, সংক্ষিপ্ত উত্তর, বর্ণনামূলক ও বহুনির্বাচনী অংশে কত নম্বর থাকবে, সেটি উল্লেখ করা হয়েছে।

নতুন কাঠামো অনুযায়ী— বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, ধর্মীয় শিক্ষা, ব্যবসায় শিক্ষা, বিজ্ঞানশাখার বিষয়, চারু ও কারুকলা, সংগীতসহ প্রায় সব বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ ১০০ নম্বরের পরীক্ষা নেওয়া হবে।

পুরো ১০০ নম্বরের আওতায় থাকা বিষয়গুলো হচ্ছে— বাংলা (প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র), ইংরেজি (প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র), গণিত, উচ্চতর গণিত, বিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান, বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, ভূগোল ও পরিবেশ, অর্থনীতি, পৌরনীতি ও নাগরিকতা, ব্যবসায় উদ্যোগ, হিসাববিজ্ঞান, ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং, ইসলাম, হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টধর্ম শিক্ষা, কৃষিশিক্ষা, গার্হস্থ্যবিজ্ঞান, চারু ও কারুকলা, সংগীত, আরবি, সংস্কৃত, পালি, বেসিক ট্রেড আর ৫০ নম্বরের পরীক্ষা তিনটি বিষয়ে অনুষ্ঠিত হবে। সেগুলো হচ্ছে— শারীরিক শিক্ষা, স্বাস্থ্যবিজ্ঞান ও খেলাধুলা, ক্যারিয়ার শিক্ষা এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি)। তবে এই নতুন নম্বর বিভাজন কার্যকর হবে ২০২৬ সালে৷

বর্তমানে নবম শ্রেণিতে থাকা শিক্ষার্থীরা এই কাঠামোর আওতায় প্রথম এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবে।