০৮:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রেমিক ও প্রেমিকের পিতার নির্যাতন, হাসপাতালে কাতরাচ্ছে মেয়েটি

বিয়ের প্রলোভনে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে অন্যত্র বিয়ের পরিকল্পনা করা অভিযোগ উঠেছে মো. ইমরান (২৪) নামে এক যুবকের বিরুদ্ধে। বিয়ের দাবি নিয়ে মেয়েটি যখন প্রেমিকার বাড়ি যায়,তখন প্রেমিক সহ প্রেমিকের পিতা মেয়েটিকে শারিরিকভাবে নির্যাতন চালায়।

নীলফামারী সদর উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের জয়চন্ডী ঘাটের পাড় এলাকার এই ঘটনায় মেয়েটি এখন নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে কাতরাচ্ছেন।

স্থানীয়রা জানায়, আমরা জানতে পারি তিন বছর ধরে একই এলাকার ওই মেয়েটির সাথে ইউনুছ আলীর ছেলে ইমরানের প্রেমের সর্ম্পক। বিয়ের নামে মেয়েটির সাথে ছেলেটি শারিরিক সর্ম্পক গড়ে তোলে। এখন ছেলেটিকে অন্যত্র বিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।

যা প্রকাশ পেয়ে মেয়েটি শনিবার (২১) সন্ধ্যায় বিয়ের দাবিতে ছেলের বাড়িতে যায়। সে সময় ওই মেয়েকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করে বাড়ির বাইরে ফেলে রাখে ছেলে ও ছেলের বাবা সহ পরিবারের লোকজন। এলাকাবাসী ছুটে এলে ছেলের বাবা ইউনুছ আলী, মা ছহিনুর ,চাচা  আজিজুল ইসলাম সহ তাদের পরিবারের লোকজন এলাকাবাসীকেও অকথ্য গালমন্দ করতে থাকে। পরে গ্রামবাসী মেয়েটিকে উদ্ধার করে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে।

রবিবার (২২ জুন) কথা হলে মেয়ের বাবা জানায়, এ বিষয়ে থানায় অভিযোগ করেছি।

তবে ছেলের বাবা ইউনুছ আলী বলেন, ঘটনাটি আমরা স্থানীয়দের মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করছি। তবে এ রির্পোট লিখা পর্যন্ত (রবিবার বিকাল সাড়ে ৪টার পর্যন্ত) ঘটনার কোন সমাধান হয়নি।

নীলফামারী সদর থানার ওসি এম আর সাঈদ বলেন, আমরা লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নীলফামারীতে প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে সভা

প্রেমিক ও প্রেমিকের পিতার নির্যাতন, হাসপাতালে কাতরাচ্ছে মেয়েটি

প্রকাশিত ০৮:৪৭:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ জুন ২০২৫

বিয়ের প্রলোভনে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে অন্যত্র বিয়ের পরিকল্পনা করা অভিযোগ উঠেছে মো. ইমরান (২৪) নামে এক যুবকের বিরুদ্ধে। বিয়ের দাবি নিয়ে মেয়েটি যখন প্রেমিকার বাড়ি যায়,তখন প্রেমিক সহ প্রেমিকের পিতা মেয়েটিকে শারিরিকভাবে নির্যাতন চালায়।

নীলফামারী সদর উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের জয়চন্ডী ঘাটের পাড় এলাকার এই ঘটনায় মেয়েটি এখন নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে কাতরাচ্ছেন।

স্থানীয়রা জানায়, আমরা জানতে পারি তিন বছর ধরে একই এলাকার ওই মেয়েটির সাথে ইউনুছ আলীর ছেলে ইমরানের প্রেমের সর্ম্পক। বিয়ের নামে মেয়েটির সাথে ছেলেটি শারিরিক সর্ম্পক গড়ে তোলে। এখন ছেলেটিকে অন্যত্র বিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।

যা প্রকাশ পেয়ে মেয়েটি শনিবার (২১) সন্ধ্যায় বিয়ের দাবিতে ছেলের বাড়িতে যায়। সে সময় ওই মেয়েকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করে বাড়ির বাইরে ফেলে রাখে ছেলে ও ছেলের বাবা সহ পরিবারের লোকজন। এলাকাবাসী ছুটে এলে ছেলের বাবা ইউনুছ আলী, মা ছহিনুর ,চাচা  আজিজুল ইসলাম সহ তাদের পরিবারের লোকজন এলাকাবাসীকেও অকথ্য গালমন্দ করতে থাকে। পরে গ্রামবাসী মেয়েটিকে উদ্ধার করে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে।

রবিবার (২২ জুন) কথা হলে মেয়ের বাবা জানায়, এ বিষয়ে থানায় অভিযোগ করেছি।

তবে ছেলের বাবা ইউনুছ আলী বলেন, ঘটনাটি আমরা স্থানীয়দের মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করছি। তবে এ রির্পোট লিখা পর্যন্ত (রবিবার বিকাল সাড়ে ৪টার পর্যন্ত) ঘটনার কোন সমাধান হয়নি।

নীলফামারী সদর থানার ওসি এম আর সাঈদ বলেন, আমরা লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।