০৪:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নীলফামারীতে তীব্র গরমে অসুস্থ্য হচ্ছে মানুষ, খেটে খাওয়া শ্রমজীবিরা দুর্ভোগে

নীলফামারীতে টানা গত কয়েকদিনের তীব্র গরমে অসুস্থ্য হচ্ছে মানুষ। বেশী অসুস্থ্য হচ্ছে শিশু ও বৃদ্ধারা। জ¦র,নিউমোনিয়া,ডায়রিয়া,পানি বসন্ত,এলার্জি বিভিন্ন রোগ নিয়ে প্রতিদিন হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। খেটে খাওয়া শ্রমজীবিরা প্রচন্ড তাপের কারনে কাজে বের হতে পারছেন না। কাজে যেতে না পেরে পরিবার নিয়ে দুর্ভোগে পরেছেন শ্রমজীবিরা। যদিও কেউ পরিবারের অভাব মেটাতে কাজের জন্য বাহিরে যান,কিন্তু তাপের কারনে অসুস্থ্য হয়ে পরছেন।

গতকাল রবিবার নীলফামারীর ডিমলা আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, নীলফামারীর তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৮.৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস।

সদরের দুবাছুরি গ্রামের শ্রমিক রফিকুল ইসলামের সাথে কথা হলে তিনি বলেন,আমাদের ১৫জন শ্রমিক মিলে একটি দল আছে। আমরা দীর্ঘদিন থেকে মাটিকাটার কাজ করি। কিন্তু এবারের প্রচন্ড রোদের তাপে বেশ কিছুদিন থেকে কাজ করতে বাহিরে যেতে পারিনা। তবে একদিন গিয়েছিলাম কাজে,পরের দিন আর যেতে পারিনী। শরীর অসুস্থ হয়ে পরেছে, হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছি। এখনও সুস্থ্য হইনি। আমরা পরিবার নিয়ে বেকায়দায় আছি। গরম না কমা পর্যন্ত কাজে যাওয়া মুশকিল।

শ্রমিক কার্তিক রায়ের সাথে কথা হলে তিনি বলেন,গরমের কারনে বাহিরে কাজে যেতে পারিনা। সংসারের খরচ চালানো অসম্ভব হয়েছে। কিভাবে পরিবার চালাবো দু:শ্চিন্তায় পরেছি। আমরা গরীব মানুষ কাজে গিয়ে অসুস্থ্য হলে চিকিৎসার করার মতো সম্বল নেই। আমরা কোন সাহায্য সহযোগিতা পাচ্ছিনা। এখন পরিবার কিভাবে চালাবো এটা নিয়ে হিমশিম খাচ্ছি।

এ বিষয়ে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালের ডা: আব্দুল আউয়াল এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন, কয়েকদিনের টানা গরমে শিশু বৃদ্ধা সহ বিভিন্ন পেশার মানুষ অসুস্থ্য হচ্ছে। এ মুহুর্তে সকলের উচিৎ গরমে বাহির না হওয়া। ছায়াযুক্ত জায়গায় বিশ্রাম নেওয়া।

নীলফামারীতে প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে সভা

নীলফামারীতে তীব্র গরমে অসুস্থ্য হচ্ছে মানুষ, খেটে খাওয়া শ্রমজীবিরা দুর্ভোগে

প্রকাশিত ০৭:৫১:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫

নীলফামারীতে টানা গত কয়েকদিনের তীব্র গরমে অসুস্থ্য হচ্ছে মানুষ। বেশী অসুস্থ্য হচ্ছে শিশু ও বৃদ্ধারা। জ¦র,নিউমোনিয়া,ডায়রিয়া,পানি বসন্ত,এলার্জি বিভিন্ন রোগ নিয়ে প্রতিদিন হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। খেটে খাওয়া শ্রমজীবিরা প্রচন্ড তাপের কারনে কাজে বের হতে পারছেন না। কাজে যেতে না পেরে পরিবার নিয়ে দুর্ভোগে পরেছেন শ্রমজীবিরা। যদিও কেউ পরিবারের অভাব মেটাতে কাজের জন্য বাহিরে যান,কিন্তু তাপের কারনে অসুস্থ্য হয়ে পরছেন।

গতকাল রবিবার নীলফামারীর ডিমলা আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, নীলফামারীর তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৮.৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস।

সদরের দুবাছুরি গ্রামের শ্রমিক রফিকুল ইসলামের সাথে কথা হলে তিনি বলেন,আমাদের ১৫জন শ্রমিক মিলে একটি দল আছে। আমরা দীর্ঘদিন থেকে মাটিকাটার কাজ করি। কিন্তু এবারের প্রচন্ড রোদের তাপে বেশ কিছুদিন থেকে কাজ করতে বাহিরে যেতে পারিনা। তবে একদিন গিয়েছিলাম কাজে,পরের দিন আর যেতে পারিনী। শরীর অসুস্থ হয়ে পরেছে, হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছি। এখনও সুস্থ্য হইনি। আমরা পরিবার নিয়ে বেকায়দায় আছি। গরম না কমা পর্যন্ত কাজে যাওয়া মুশকিল।

শ্রমিক কার্তিক রায়ের সাথে কথা হলে তিনি বলেন,গরমের কারনে বাহিরে কাজে যেতে পারিনা। সংসারের খরচ চালানো অসম্ভব হয়েছে। কিভাবে পরিবার চালাবো দু:শ্চিন্তায় পরেছি। আমরা গরীব মানুষ কাজে গিয়ে অসুস্থ্য হলে চিকিৎসার করার মতো সম্বল নেই। আমরা কোন সাহায্য সহযোগিতা পাচ্ছিনা। এখন পরিবার কিভাবে চালাবো এটা নিয়ে হিমশিম খাচ্ছি।

এ বিষয়ে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালের ডা: আব্দুল আউয়াল এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন, কয়েকদিনের টানা গরমে শিশু বৃদ্ধা সহ বিভিন্ন পেশার মানুষ অসুস্থ্য হচ্ছে। এ মুহুর্তে সকলের উচিৎ গরমে বাহির না হওয়া। ছায়াযুক্ত জায়গায় বিশ্রাম নেওয়া।