১১:৪৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্টে সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা

  • অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশিত ০১:৫৮:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫
  • ২১ বার পড়া হয়েছে

বিদেশি মুদ্রা কিনতে গিয়ে পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্টের সময় অতিরিক্ত চার্জ বা ফি আদায়ের অভিযোগ বেড়েই চলেছে। বিষয়টি আমলে নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কড়া নির্দেশনা দিয়েছে ব্যাংকগুলোকে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, বিদেশে যাওয়ার জন্য বৈধভাবে মুদ্রা কিনতে পাসপোর্টে এনডোর্সমেন্টের সময় ব্যাংকগুলো সর্বোচ্চ ৩০০ টাকা ফি নিতে পারবে। এর বাইরে কোনো ‘সার্ভিস ফি’, ‘কমিশন’ বা অন্য কোনো নামে অতিরিক্ত টাকা নেওয়া যাবে না।

বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, অনেক তফসিলি ব্যাংক নির্ধারিত ফি’র বাইরে অতিরিক্ত চার্জ আদায় করছে, যা গ্রাহকদের জন্য ভোগান্তির কারণ হয়ে উঠছে। এতে বিদেশগামীদের মধ্যে ব্যাংকের মাধ্যমে বৈধপথে মুদ্রা কেনার আগ্রহ কমে যাচ্ছে।

ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১-এর ৪৫ ধারার ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে এবং তা তাৎক্ষণিক কার্যকর হবে বলেও সার্কুলারে উল্লেখ করা হয়।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করে, এই সিদ্ধান্তে বৈধপথে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন উৎসাহিত হবে এবং অবৈধভাবে ডলার কেনাবেচার প্রবণতা কমবে। একই সঙ্গে গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ লেনদেন ব্যবস্থাও নিশ্চিত হবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

জলঢাকায় ভিজিএফ চাল জব্দে জড়িতদের চিহ্নিত করতে কমিটি

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্টে সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা

প্রকাশিত ০১:৫৮:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫

বিদেশি মুদ্রা কিনতে গিয়ে পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্টের সময় অতিরিক্ত চার্জ বা ফি আদায়ের অভিযোগ বেড়েই চলেছে। বিষয়টি আমলে নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কড়া নির্দেশনা দিয়েছে ব্যাংকগুলোকে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, বিদেশে যাওয়ার জন্য বৈধভাবে মুদ্রা কিনতে পাসপোর্টে এনডোর্সমেন্টের সময় ব্যাংকগুলো সর্বোচ্চ ৩০০ টাকা ফি নিতে পারবে। এর বাইরে কোনো ‘সার্ভিস ফি’, ‘কমিশন’ বা অন্য কোনো নামে অতিরিক্ত টাকা নেওয়া যাবে না।

বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, অনেক তফসিলি ব্যাংক নির্ধারিত ফি’র বাইরে অতিরিক্ত চার্জ আদায় করছে, যা গ্রাহকদের জন্য ভোগান্তির কারণ হয়ে উঠছে। এতে বিদেশগামীদের মধ্যে ব্যাংকের মাধ্যমে বৈধপথে মুদ্রা কেনার আগ্রহ কমে যাচ্ছে।

ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১-এর ৪৫ ধারার ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে এবং তা তাৎক্ষণিক কার্যকর হবে বলেও সার্কুলারে উল্লেখ করা হয়।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করে, এই সিদ্ধান্তে বৈধপথে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন উৎসাহিত হবে এবং অবৈধভাবে ডলার কেনাবেচার প্রবণতা কমবে। একই সঙ্গে গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ লেনদেন ব্যবস্থাও নিশ্চিত হবে।