১২:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫

ডিমলায় মাদরাসার একাডেমিক ভবনের দাবিতে মানববন্ধন

নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার উত্তর ছাতনাই কেরামতিয়া আলিম মাদরাসার নতুন একাডেমিক ভবন নির্মাণ ও পুরাতন ভবন সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে  বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থী এবং এলাকার অভিভাবকগণ। 

বৃহস্পতিবার(১৭ জুলাই) সকাল ১০টায় মাদরাসা চত্বরে এই কর্মসুচি পালন করা হয়।

এসময় মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, মাদরাসার পুরাতন ভবনসমূহ দীর্ঘদিন ধরে জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। বর্ষাকালে শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকে পড়ে, ছাদ থেকে পানি চুইয়ে পড়ে এবং ভেজা পরিবেশে শিক্ষার্থীরা শ্রেণি কক্ষে ক্লাসে অংশ গ্রহণ করতে বাধ্য হয়। এতে পাঠদান কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। পরীক্ষার সময়েও দুর্ভোগের শেষ থাকে না। বর্তমানে মাদরাসাটিতে এক হাজারের বেশি শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। দ্রুত একাডেমিক ভবন নির্মণ এবং পুরাতন ভবন সংস্কারের দাবি করা হয়।

সাবেক শিক্ষার্থী তানজিদ হোসেন বলেন, বহুবার অবকাঠামোগত সমস্যার কথা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে, কিন্তু কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এজন্য বাধ্য হয়েই আমরা এই আন্দোলনে নেমেছি।

স্থানীয় অভিভাবক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মাদরাসাটি এ অঞ্চলের একটি প্রাচীন ও গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হলেও এর উন্নয়নে কোনো কার্যকর পদক্ষেপ দেখা যায় না। দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তার মুখে পড়বে।

জনপ্রিয় সংবাদ

তৃতীয় পক্ষে আন্দোলনে লম্বা ছুটিতে সাবরেজিস্টার, ভোগান্তিতে জমি দাতা ও গ্রহীতারা

ডিমলায় মাদরাসার একাডেমিক ভবনের দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত ০৭:২২:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫

নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার উত্তর ছাতনাই কেরামতিয়া আলিম মাদরাসার নতুন একাডেমিক ভবন নির্মাণ ও পুরাতন ভবন সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে  বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থী এবং এলাকার অভিভাবকগণ। 

বৃহস্পতিবার(১৭ জুলাই) সকাল ১০টায় মাদরাসা চত্বরে এই কর্মসুচি পালন করা হয়।

এসময় মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, মাদরাসার পুরাতন ভবনসমূহ দীর্ঘদিন ধরে জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। বর্ষাকালে শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকে পড়ে, ছাদ থেকে পানি চুইয়ে পড়ে এবং ভেজা পরিবেশে শিক্ষার্থীরা শ্রেণি কক্ষে ক্লাসে অংশ গ্রহণ করতে বাধ্য হয়। এতে পাঠদান কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। পরীক্ষার সময়েও দুর্ভোগের শেষ থাকে না। বর্তমানে মাদরাসাটিতে এক হাজারের বেশি শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। দ্রুত একাডেমিক ভবন নির্মণ এবং পুরাতন ভবন সংস্কারের দাবি করা হয়।

সাবেক শিক্ষার্থী তানজিদ হোসেন বলেন, বহুবার অবকাঠামোগত সমস্যার কথা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে, কিন্তু কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এজন্য বাধ্য হয়েই আমরা এই আন্দোলনে নেমেছি।

স্থানীয় অভিভাবক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মাদরাসাটি এ অঞ্চলের একটি প্রাচীন ও গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হলেও এর উন্নয়নে কোনো কার্যকর পদক্ষেপ দেখা যায় না। দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তার মুখে পড়বে।