০৫:০০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫

মেট্রোফোর্ডে হত্যাকান্ড, ধর্ষণ ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে জলঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল

মেট্রোফোর্ডে বর্বরোচিত হত্যাকান্ড, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডর প্রতিবাদে নীলফামারীর জলঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (১২ জুলাই) বিকেলে জলঢাকা সরকারি মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জলঢাকা জিরো পয়েন্টে এসে শেষ হয়। আব্দুল হাকিম সাবু, আহসান হাবিব, আব্দুল্লাহ আল নোমান ও মোহাইমিনুর রহমান সানার নেতৃত্বে সাধারণ ছাত্র-জনতার উদ্যোগে এই প্রতিবাদী কর্মসূচি পালিত হয়।

বিক্ষোভকারীরা বলেন, “সম্প্রতি দেশের একাধিক এলাকায় একের পর এক বর্বরোচিত হত্যাকান্ড, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ঘটছে। অথচ প্রশাসন নীরব ভ‚মিকা পালন করছে। আমরা এই নীরবতার প্রতিবাদ জানাতে রাজপথে নেমেছি।”

জিরো পয়েন্টে আয়োজিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা বলেন, “আমরা আর নিরব থাকবো না। সাধারণ জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে এসব অপরাধীর দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। সন্ত্রাস ও অনাচারের বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিবাদ চলবে।”

এ সময় বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারী এক শিক্ষার্থী বলেন, “এই দেশ আমাদের। এখানে যদি খুন, ধর্ষণ আর সন্ত্রাস বেড়েই চলে, তাহলে আমরা কোথায় নিরাপদ? তাই এই প্রতিবাদ।”

আয়োজকরা জানান, তাদের এই কর্মসূচি ছিল সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ এবং তাদের একমাত্র দাবি অপরাধীদের দ্রæত বিচারের আওতায় আনা। বিক্ষোভ শেষে আয়োজকেরা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, “যদি দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হয়, তাহলে আরো কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।” এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

জনপ্রিয় সংবাদ

তৃতীয় পক্ষে আন্দোলনে লম্বা ছুটিতে সাবরেজিস্টার, ভোগান্তিতে জমি দাতা ও গ্রহীতারা

মেট্রোফোর্ডে হত্যাকান্ড, ধর্ষণ ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে জলঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল

প্রকাশিত ০৭:২১:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫

মেট্রোফোর্ডে বর্বরোচিত হত্যাকান্ড, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডর প্রতিবাদে নীলফামারীর জলঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (১২ জুলাই) বিকেলে জলঢাকা সরকারি মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জলঢাকা জিরো পয়েন্টে এসে শেষ হয়। আব্দুল হাকিম সাবু, আহসান হাবিব, আব্দুল্লাহ আল নোমান ও মোহাইমিনুর রহমান সানার নেতৃত্বে সাধারণ ছাত্র-জনতার উদ্যোগে এই প্রতিবাদী কর্মসূচি পালিত হয়।

বিক্ষোভকারীরা বলেন, “সম্প্রতি দেশের একাধিক এলাকায় একের পর এক বর্বরোচিত হত্যাকান্ড, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ঘটছে। অথচ প্রশাসন নীরব ভ‚মিকা পালন করছে। আমরা এই নীরবতার প্রতিবাদ জানাতে রাজপথে নেমেছি।”

জিরো পয়েন্টে আয়োজিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা বলেন, “আমরা আর নিরব থাকবো না। সাধারণ জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে এসব অপরাধীর দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। সন্ত্রাস ও অনাচারের বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিবাদ চলবে।”

এ সময় বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারী এক শিক্ষার্থী বলেন, “এই দেশ আমাদের। এখানে যদি খুন, ধর্ষণ আর সন্ত্রাস বেড়েই চলে, তাহলে আমরা কোথায় নিরাপদ? তাই এই প্রতিবাদ।”

আয়োজকরা জানান, তাদের এই কর্মসূচি ছিল সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ এবং তাদের একমাত্র দাবি অপরাধীদের দ্রæত বিচারের আওতায় আনা। বিক্ষোভ শেষে আয়োজকেরা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, “যদি দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হয়, তাহলে আরো কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।” এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।