০৮:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫

নিজ গ্রামে শিক্ষানুরাগী হিসেবে পরিচিত ছিলেন মাহরীন চৌধুরী

ঢাকার উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় জীবন দিয়ে অন্তত ২০ শিক্ষার্থীর প্রাণ রক্ষা করেছেন শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়ে নিজের দায়িত্ব থেকে একচুল না সরে যাওয়া এই শিক্ষিকা এখন দেশের মানুষের চোখে সাহসিকতার প্রতীক। তাঁর আত্মত্যাগে গর্বিত এলাকাবাসী।

নিজ গ্রামে শিক্ষানুরাগী হিসেবে পরিচিত ছিলেন শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। নিজ এলাকায় শুধু শিক্ষা নয়, সাধারণ মানুষের সুখে-দুঃখেও পাশে ছিলেন তিনি। তাঁর পূর্বপুরুষদের স্থাপিত নীলফামারীর জলঢাকা পৌরসভার বগুলাগাড়ী স্কুল অ্যান্ড কলেজটিকে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের মতো শিক্ষা ব্যবস্থা স্থাপনের স্বপ্ন নিয়ে দুই মাস আগে অ্যাডহক কমিটির সভাপতি হন তিনি। কিন্তু কে জানতো, তাঁর সেই স্বপ্ন- স্বপ্নই থেকে যাবে।

মঙ্গলবার (২২ জুলাই) বিকেল ৪টায় নীলফামারীর জলঢাকা পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের চৌধুরীপাড়াস্থ বগুলাগাড়ী স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে বাবা-মায়ের কবরের পাশে তাঁকে দাফন করা হয়। জানাজায় অংশ নেন হাজারো মানুষ।

মাহরীনের চাচা রিকো চৌধুরী জনকণ্ঠকে বলেন, দুই বোন ও দুই ভাইয়ের মধ্যে বড় ছিল মাহরীন। ছোটবেলা থেকেই মেধাবী ছিলেন। তখন থেকেই এলাকার প্রত্যেক মানুষের পাশে থাকতেন। ঢাকায় থেকেও এলাকার মানুষের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন এবং সহযোগিতা করতেন। তিনি জানান, সাবেক রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমানের মা মরহুমা জাহানারা খাতুন ও মাহরীনের দাদি মরহুমা রওশনারা বেগম ছিলেন আপন দুই বোন।

জনপ্রিয় সংবাদ

নীলফামারীতে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ইউনিটের কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নিজ গ্রামে শিক্ষানুরাগী হিসেবে পরিচিত ছিলেন মাহরীন চৌধুরী

প্রকাশিত ১২:৫০:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫

ঢাকার উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় জীবন দিয়ে অন্তত ২০ শিক্ষার্থীর প্রাণ রক্ষা করেছেন শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়ে নিজের দায়িত্ব থেকে একচুল না সরে যাওয়া এই শিক্ষিকা এখন দেশের মানুষের চোখে সাহসিকতার প্রতীক। তাঁর আত্মত্যাগে গর্বিত এলাকাবাসী।

নিজ গ্রামে শিক্ষানুরাগী হিসেবে পরিচিত ছিলেন শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। নিজ এলাকায় শুধু শিক্ষা নয়, সাধারণ মানুষের সুখে-দুঃখেও পাশে ছিলেন তিনি। তাঁর পূর্বপুরুষদের স্থাপিত নীলফামারীর জলঢাকা পৌরসভার বগুলাগাড়ী স্কুল অ্যান্ড কলেজটিকে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের মতো শিক্ষা ব্যবস্থা স্থাপনের স্বপ্ন নিয়ে দুই মাস আগে অ্যাডহক কমিটির সভাপতি হন তিনি। কিন্তু কে জানতো, তাঁর সেই স্বপ্ন- স্বপ্নই থেকে যাবে।

মঙ্গলবার (২২ জুলাই) বিকেল ৪টায় নীলফামারীর জলঢাকা পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের চৌধুরীপাড়াস্থ বগুলাগাড়ী স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে বাবা-মায়ের কবরের পাশে তাঁকে দাফন করা হয়। জানাজায় অংশ নেন হাজারো মানুষ।

মাহরীনের চাচা রিকো চৌধুরী জনকণ্ঠকে বলেন, দুই বোন ও দুই ভাইয়ের মধ্যে বড় ছিল মাহরীন। ছোটবেলা থেকেই মেধাবী ছিলেন। তখন থেকেই এলাকার প্রত্যেক মানুষের পাশে থাকতেন। ঢাকায় থেকেও এলাকার মানুষের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন এবং সহযোগিতা করতেন। তিনি জানান, সাবেক রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমানের মা মরহুমা জাহানারা খাতুন ও মাহরীনের দাদি মরহুমা রওশনারা বেগম ছিলেন আপন দুই বোন।