১১:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫

প্রক্সি দিয়ে পাস, ভাইভায় এসে আটক ২ পরীক্ষার্থী

নীলফামারী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের অফিস সহায়ক পদে লিখিত পরীক্ষায় প্রক্সি দিয়ে পাস করার পর মৌখিক পরীক্ষা দিতে এসে দুই পরীক্ষার্থীকে আটক করেছে প্রশাসন। 

শনিবার (২৯ নভেম্বর) বিকেলে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ভাইভা দিতে এসে প্রক্সি দেওয়ার বিষয়টি ফাঁস হয়ে যায়।

আটক পরীক্ষার্থীরা হলেন ডোমার উপজেলার ভোগডাবুড়ি চিলাহাটি এলাকার শাহাদাত হোসেনের ছেলে মো. হৃদয় ইসলাম (১৯) এবং ডিমলা উপজেলার সুন্দরখাতা বালাপাড়া এলাকার মো. বাবুল হোসেন (৩০)।

জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ভাইভা বোর্ডে আসার পর তাদের লেখার সঙ্গে লিখিত পরীক্ষার খাতার লেখা মিলিয়ে দেখা হয়।

হাতের লেখায় অমিল থাকায় সন্দেহ তৈরি হলে জিজ্ঞাসাবাদে তারা স্বীকার করেন যে, তারা নিজেরা পরীক্ষা দেননি। অন্যদের মাধ্যমে প্রক্সি পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান বলেন, দুই পরীক্ষার্থী জেলা প্রশাসনের হেফাজতে রাখা হয়েছে। তাদের বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

গত শুক্রবার অফিস সহায়ক, নিরাপত্তা প্রহরী ও পরিচ্ছন্নতা কর্মী পদে অনুষ্ঠিত লিখিত পরীক্ষায় অফিস সহায়ক পদে ৪২টি শূন্যপদের বিপরীতে ১৩০ জন, নিরাপত্তা প্রহরীর ৩ পদের বিপরীতে ৯ জন এবং পরিচ্ছন্নতা কর্মী ১ পদের বিপরীতে ৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হন।

জনপ্রিয় সংবাদ

তৃতীয় পক্ষে আন্দোলনে লম্বা ছুটিতে সাবরেজিস্টার, ভোগান্তিতে জমি দাতা ও গ্রহীতারা

প্রক্সি দিয়ে পাস, ভাইভায় এসে আটক ২ পরীক্ষার্থী

প্রকাশিত ০৮:৩৮:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৫

নীলফামারী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের অফিস সহায়ক পদে লিখিত পরীক্ষায় প্রক্সি দিয়ে পাস করার পর মৌখিক পরীক্ষা দিতে এসে দুই পরীক্ষার্থীকে আটক করেছে প্রশাসন। 

শনিবার (২৯ নভেম্বর) বিকেলে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ভাইভা দিতে এসে প্রক্সি দেওয়ার বিষয়টি ফাঁস হয়ে যায়।

আটক পরীক্ষার্থীরা হলেন ডোমার উপজেলার ভোগডাবুড়ি চিলাহাটি এলাকার শাহাদাত হোসেনের ছেলে মো. হৃদয় ইসলাম (১৯) এবং ডিমলা উপজেলার সুন্দরখাতা বালাপাড়া এলাকার মো. বাবুল হোসেন (৩০)।

জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ভাইভা বোর্ডে আসার পর তাদের লেখার সঙ্গে লিখিত পরীক্ষার খাতার লেখা মিলিয়ে দেখা হয়।

হাতের লেখায় অমিল থাকায় সন্দেহ তৈরি হলে জিজ্ঞাসাবাদে তারা স্বীকার করেন যে, তারা নিজেরা পরীক্ষা দেননি। অন্যদের মাধ্যমে প্রক্সি পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান বলেন, দুই পরীক্ষার্থী জেলা প্রশাসনের হেফাজতে রাখা হয়েছে। তাদের বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

গত শুক্রবার অফিস সহায়ক, নিরাপত্তা প্রহরী ও পরিচ্ছন্নতা কর্মী পদে অনুষ্ঠিত লিখিত পরীক্ষায় অফিস সহায়ক পদে ৪২টি শূন্যপদের বিপরীতে ১৩০ জন, নিরাপত্তা প্রহরীর ৩ পদের বিপরীতে ৯ জন এবং পরিচ্ছন্নতা কর্মী ১ পদের বিপরীতে ৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হন।