০১:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫

জলঢাকায় জাতীয় শিশুকন্যা দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা

“স্বপ্ন গড়ি, সাহসে লড়ি, দেশের কল্যানে কাজ করি’ -এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলায় ‘জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালন করা হয়েছে।

এ উপলক্ষে মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে একটি র‍্যালি বের হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে হলরুমে গিয়ে আলোচনা সভায় মিলিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জায়িদ ইমরুল মোজাক্কিন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মিজানুর রহমান, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা কামরুজ্জামান, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা সাদেকুর রহমান ও আসমানী ফাউন্ডেশনের পরিচালক শিরিন আকতার আশা প্রমুখ। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা পূরবী রানী রায়।

সভায় বক্তারা বলেন, একটা সময় ছিলো যখন কন্যা শিশুর চেয়ে পুত্র সন্তানকে পরিবারে গুরুত্ব দেয়া হতো বেশি। বর্তমানে পিতা-মাতার চিন্তাধারায় পরিবর্তন এসেছে।

এখন কন্যা শিশুরাও সমানতালে পরিবারে, সমাজে ও রাষ্ট্রে অবদান রেখে চলেছে। এজন্য বক্তারা সর্বক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার আহবান জানান। উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের আয়োজনে কর্মসুচিতে সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষক, সাংবাদিক, এনজিও প্রতিনিধি ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

নীলফামারীতে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ইউনিটের কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

জলঢাকায় জাতীয় শিশুকন্যা দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা

প্রকাশিত ০৬:৫৫:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ অক্টোবর ২০২৫

“স্বপ্ন গড়ি, সাহসে লড়ি, দেশের কল্যানে কাজ করি’ -এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলায় ‘জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালন করা হয়েছে।

এ উপলক্ষে মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে একটি র‍্যালি বের হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে হলরুমে গিয়ে আলোচনা সভায় মিলিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জায়িদ ইমরুল মোজাক্কিন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মিজানুর রহমান, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা কামরুজ্জামান, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা সাদেকুর রহমান ও আসমানী ফাউন্ডেশনের পরিচালক শিরিন আকতার আশা প্রমুখ। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা পূরবী রানী রায়।

সভায় বক্তারা বলেন, একটা সময় ছিলো যখন কন্যা শিশুর চেয়ে পুত্র সন্তানকে পরিবারে গুরুত্ব দেয়া হতো বেশি। বর্তমানে পিতা-মাতার চিন্তাধারায় পরিবর্তন এসেছে।

এখন কন্যা শিশুরাও সমানতালে পরিবারে, সমাজে ও রাষ্ট্রে অবদান রেখে চলেছে। এজন্য বক্তারা সর্বক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার আহবান জানান। উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের আয়োজনে কর্মসুচিতে সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষক, সাংবাদিক, এনজিও প্রতিনিধি ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।