০৪:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫

নীলফামারীতে নববধুর লাশ উদ্ধার, স্বামী আটক

বৃস্টি আক্তার (১৮) নামের এক নববধুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। রবিবার (৮ জুন) রাত ১২ টার দিকে স্বামীর বাড়ি থেকে নীলফামারীর ডোমার থানা পুলিশ উদ্ধার করে। এটি হত্যা না আত্মহত্যা এ নিয়ে দেখা দিয়েছে রহস্য। নববধুর পরিবারের অভিযোগে পুলিশ নববধুর স্বামীকে আটক করেছে।

বৃস্টি আক্তার নীলফামারী সদর ইউনিয়নের চওড়া বড়গাছা এলাকার আলাউদ্দিনের মেয়ে। গত এক মাস চার দিন আগে ( ৪ মে) মেয়েটির বিয়ে হয় নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের বসুনিয়ার হাট এলাকায় ইউসুফ আলীর ছেলে নুরন্নবীর সঙ্গে। এখনও এই দম্পতির ঘরে বিয়ের আমেজ রয়েই গেছে।বিয়ের মেহেদি বৃস্টির হাতে বহমান।

পরিবারের স্বজনরা বলছেন বিয়ের পর স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোন বিবাদও ছিল না। ঈদের দিনও তারা ছিল প্রাণচাঞ্চলে ভরা। হঠাৎ কি এমন হলো। অনেকের ধারনা ঈদের পরদিন (৮ জুন) বৃস্টি তার বাবার বাড়িতে যেতে চেয়েছিল। স্বামী রাজি ছিল না। এরপর রাত দশটার দিকে শয়ন কক্ষের বিছানায় বৃস্টির মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়।

ডোমার থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম জানান, বৃষ্টির স্বামী নুরন্নবীকে আটক করে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার (৯ জুন) জেলার  মর্গে লাশের ময়না তদন্ত করা হবে।পাঠানো হবে। ওসি বলেন এ বিষয়ে নিহতের ভাই মজিদুল ইসলাম থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

বৃষ্টির ভাই মজিদুল ইসলাম জানান তার বোনের বিয়ের এক মাস চারদিন হলো। তার মধ্যেই বোনকে লাশ হতে হলো কেন?  আমরা এর সঠিক তদন্ত ও জড়িতদের বিচার চাই।

জনপ্রিয় সংবাদ

নীলফামারীতে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ইউনিটের কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নীলফামারীতে নববধুর লাশ উদ্ধার, স্বামী আটক

প্রকাশিত ০২:৩৬:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ জুন ২০২৫

বৃস্টি আক্তার (১৮) নামের এক নববধুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। রবিবার (৮ জুন) রাত ১২ টার দিকে স্বামীর বাড়ি থেকে নীলফামারীর ডোমার থানা পুলিশ উদ্ধার করে। এটি হত্যা না আত্মহত্যা এ নিয়ে দেখা দিয়েছে রহস্য। নববধুর পরিবারের অভিযোগে পুলিশ নববধুর স্বামীকে আটক করেছে।

বৃস্টি আক্তার নীলফামারী সদর ইউনিয়নের চওড়া বড়গাছা এলাকার আলাউদ্দিনের মেয়ে। গত এক মাস চার দিন আগে ( ৪ মে) মেয়েটির বিয়ে হয় নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের বসুনিয়ার হাট এলাকায় ইউসুফ আলীর ছেলে নুরন্নবীর সঙ্গে। এখনও এই দম্পতির ঘরে বিয়ের আমেজ রয়েই গেছে।বিয়ের মেহেদি বৃস্টির হাতে বহমান।

পরিবারের স্বজনরা বলছেন বিয়ের পর স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোন বিবাদও ছিল না। ঈদের দিনও তারা ছিল প্রাণচাঞ্চলে ভরা। হঠাৎ কি এমন হলো। অনেকের ধারনা ঈদের পরদিন (৮ জুন) বৃস্টি তার বাবার বাড়িতে যেতে চেয়েছিল। স্বামী রাজি ছিল না। এরপর রাত দশটার দিকে শয়ন কক্ষের বিছানায় বৃস্টির মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়।

ডোমার থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম জানান, বৃষ্টির স্বামী নুরন্নবীকে আটক করে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার (৯ জুন) জেলার  মর্গে লাশের ময়না তদন্ত করা হবে।পাঠানো হবে। ওসি বলেন এ বিষয়ে নিহতের ভাই মজিদুল ইসলাম থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

বৃষ্টির ভাই মজিদুল ইসলাম জানান তার বোনের বিয়ের এক মাস চারদিন হলো। তার মধ্যেই বোনকে লাশ হতে হলো কেন?  আমরা এর সঠিক তদন্ত ও জড়িতদের বিচার চাই।