০৮:০৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫

নীলফামারীতে উদ্বোধন হলো জৈব সার কারখানার

প্রাকৃতিক উপায়ে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি ও টেকসই কৃষি উন্নয়নের লক্ষ্যে নীলফামারীতে ‘অলিন্দ জৈব সার’ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।

শনিবার (২৬ অক্টোবর) দুপুরে সদর উপজেলার উত্তর হারোয়ায় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে গ্রামীণ এগ্রোটেক সলিউশন।

এতে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজিম উদ্দীনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা দেন সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আতিক আহমেদ। নির্বাহী পরিচালক মাহমুদুল হক প্রধানের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পিপি আবু মো. সোয়েম ও মার্কেটিং ডিরেক্টর সুজন কুমার রায় বক্তৃতা দেন।

প্রাকৃতিক উপায়ে প্রস্তুত এই জৈব সার মাটির উর্বরতা রক্ষা ও টেকসই কৃষি উৎপাদনে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে আশা ব্যক্ত করেন অতিথিরা। এতে জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন সার ডিলারসহ স্থানীয় কৃষকেরা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নেন।

নির্বাহী পরিচালক মাহমুদুল হক প্রধান জানান, “গুণগত মান রক্ষার ক্ষেত্রে কোনো আপস করা হবে না। আমাদের আধুনিক যন্ত্রের মাধ্যমে প্রতিদিন প্রায় ২০ মেট্রিক টন জৈব সার উৎপাদন সম্ভব হবে।”

জনপ্রিয় সংবাদ

তৃতীয় পক্ষে আন্দোলনে লম্বা ছুটিতে সাবরেজিস্টার, ভোগান্তিতে জমি দাতা ও গ্রহীতারা

নীলফামারীতে উদ্বোধন হলো জৈব সার কারখানার

প্রকাশিত ০৭:৫১:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫

প্রাকৃতিক উপায়ে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি ও টেকসই কৃষি উন্নয়নের লক্ষ্যে নীলফামারীতে ‘অলিন্দ জৈব সার’ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।

শনিবার (২৬ অক্টোবর) দুপুরে সদর উপজেলার উত্তর হারোয়ায় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে গ্রামীণ এগ্রোটেক সলিউশন।

এতে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজিম উদ্দীনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা দেন সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আতিক আহমেদ। নির্বাহী পরিচালক মাহমুদুল হক প্রধানের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পিপি আবু মো. সোয়েম ও মার্কেটিং ডিরেক্টর সুজন কুমার রায় বক্তৃতা দেন।

প্রাকৃতিক উপায়ে প্রস্তুত এই জৈব সার মাটির উর্বরতা রক্ষা ও টেকসই কৃষি উৎপাদনে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে আশা ব্যক্ত করেন অতিথিরা। এতে জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন সার ডিলারসহ স্থানীয় কৃষকেরা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নেন।

নির্বাহী পরিচালক মাহমুদুল হক প্রধান জানান, “গুণগত মান রক্ষার ক্ষেত্রে কোনো আপস করা হবে না। আমাদের আধুনিক যন্ত্রের মাধ্যমে প্রতিদিন প্রায় ২০ মেট্রিক টন জৈব সার উৎপাদন সম্ভব হবে।”