১২:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫

জলঢাকায় বাঁধের মাটি কাটায় তিনজনকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের কারাদন্ড

নীলফামারীর জলঢাকায় বাঁধের মাটি কেটে নেওয়ার অপরাধে তিনজনকে এক মাসের কারাদন্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) বিকেলে উপজেলার গোলমুন্ডা ঘাটেরপার এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জাহিদ ইমরুল মোয়াক্কিন। ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, বাঁধের মাটি কেটে বিক্রির চেষ্টা করছিল তিনজন।

এ সময় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। পরে বালু ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১০-এর ১৫(১) ধারায় প্রত্যেককে এক মাসের কারাদন্ড প্রদান করা হয়।

দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, নীলফামারীর পলাশবাড়ি এলাকার এমদাদুল হকের ছেলে সজিব ইসলাম (৩০), শান্তিনগরের খয়েরজান আলীর ছেলে রশিদুল ইসলাম (৩৮), রংপুর সিওবাজার এলাকার মাহবুব ইসলামের ছেলে আরাফাত মিয়া (২৫)।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাহিদ ইমরুল মোয়াক্কিন সাংবাদিকদের বলেন, “অবৈধভাবে বাঁধের মাটি কাটলে পরিবেশ ও জনস্বার্থ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কেউ এ ধরনের কর্মকান্ড জড়ালে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আমাদের অভিযান নিয়মিতভাবে চলবে।” স্থানীয় সচেতন মহল জানান, বাঁধের মাটি কাটার কারণে বর্ষা মৌসুমে ভাঙন ও বন্যার আশঙ্কা তৈরি হয়। তাই প্রশাসনের এ ধরনের উদ্যোগে সাধারণ মানুষ স্বস্তি প্রকাশ করেছেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

তৃতীয় পক্ষে আন্দোলনে লম্বা ছুটিতে সাবরেজিস্টার, ভোগান্তিতে জমি দাতা ও গ্রহীতারা

জলঢাকায় বাঁধের মাটি কাটায় তিনজনকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের কারাদন্ড

প্রকাশিত ১২:০১:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫

নীলফামারীর জলঢাকায় বাঁধের মাটি কেটে নেওয়ার অপরাধে তিনজনকে এক মাসের কারাদন্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) বিকেলে উপজেলার গোলমুন্ডা ঘাটেরপার এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জাহিদ ইমরুল মোয়াক্কিন। ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, বাঁধের মাটি কেটে বিক্রির চেষ্টা করছিল তিনজন।

এ সময় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। পরে বালু ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১০-এর ১৫(১) ধারায় প্রত্যেককে এক মাসের কারাদন্ড প্রদান করা হয়।

দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, নীলফামারীর পলাশবাড়ি এলাকার এমদাদুল হকের ছেলে সজিব ইসলাম (৩০), শান্তিনগরের খয়েরজান আলীর ছেলে রশিদুল ইসলাম (৩৮), রংপুর সিওবাজার এলাকার মাহবুব ইসলামের ছেলে আরাফাত মিয়া (২৫)।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাহিদ ইমরুল মোয়াক্কিন সাংবাদিকদের বলেন, “অবৈধভাবে বাঁধের মাটি কাটলে পরিবেশ ও জনস্বার্থ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কেউ এ ধরনের কর্মকান্ড জড়ালে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আমাদের অভিযান নিয়মিতভাবে চলবে।” স্থানীয় সচেতন মহল জানান, বাঁধের মাটি কাটার কারণে বর্ষা মৌসুমে ভাঙন ও বন্যার আশঙ্কা তৈরি হয়। তাই প্রশাসনের এ ধরনের উদ্যোগে সাধারণ মানুষ স্বস্তি প্রকাশ করেছেন।