০৫:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫

নীলফামারীতে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে চলছে ইমারত নির্মাণ কাজ

নীলফামারী পৌরসভার নীল প্রতিভা পাড়ায় আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে মতলুবা রহমান নামের এক মহিলার বিরুদ্ধে একটি জমিতে ইমারত নির্মাণ কাজ শুরুর অভিযোগ উঠেছে। জমির মালিকানা নিয়ে আদালতে মামলা চলমান থাকা সত্ত্বেও আদেশ অমাণ্য করে নির্মাণ করা হচ্ছে ইমারত।

এ বিষয়ে ভুক্তভোগী মোছা. দিলারা পারভীন অভিযোগ করে জানান, ওই জমি নিয়ে আদালতে ৭৯/১৬ নম্বর একটি দেওয়ানি মামলা বিচারাধীন। তার ভাষ্য অনুযায়ী, জমিটি নিয়ে বিরোধ থাকায় ২০২১ সালের জানুয়ারিতে মতলুবা রহমান ভবন নির্মাণের জন্য একটি প্ল্যান অনুমোদন নিলেও, আদালতে মামলা চলমান থাকার তথ্য গোপন করায় পৌর কর্তৃপক্ষ পরবর্তীতে সেটি বাতিল করে।

তিনি বলেন,‘এরপরও ২৬ জুন সকাল থেকে মতলুবা রহমান নির্মাণশ্রমিক দিয়ে কাজ শুরু করে ইমারত নির্মাণ করছে। নির্মাণ কাজের ফলে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।’

এ বিষয়ে অভিযুক্ত মতলুবা রহমান বলেন,‘আমি কোনো ইমারত নির্মাণের প্লানই দেই নি পৌরসভায়। তাহলে বাতিল করার প্রশ্ন আসবে কেমন করে। আমার জমিতে আমি ইমারত নির্মান করছি।’

জানতে চাইলে পৌরসভার প্রশাসক মো. সাইদুল ইসলাম বলেন,‘প্লান বাতিল করার পরও ইমারত নির্মাণের সুযোগ নেই। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

জনপ্রিয় সংবাদ

নীলফামারীতে ট্রেনের ধাক্কায় দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীর মৃত্যু

নীলফামারীতে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে চলছে ইমারত নির্মাণ কাজ

প্রকাশিত ০৭:০৫:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ জুলাই ২০২৫

নীলফামারী পৌরসভার নীল প্রতিভা পাড়ায় আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে মতলুবা রহমান নামের এক মহিলার বিরুদ্ধে একটি জমিতে ইমারত নির্মাণ কাজ শুরুর অভিযোগ উঠেছে। জমির মালিকানা নিয়ে আদালতে মামলা চলমান থাকা সত্ত্বেও আদেশ অমাণ্য করে নির্মাণ করা হচ্ছে ইমারত।

এ বিষয়ে ভুক্তভোগী মোছা. দিলারা পারভীন অভিযোগ করে জানান, ওই জমি নিয়ে আদালতে ৭৯/১৬ নম্বর একটি দেওয়ানি মামলা বিচারাধীন। তার ভাষ্য অনুযায়ী, জমিটি নিয়ে বিরোধ থাকায় ২০২১ সালের জানুয়ারিতে মতলুবা রহমান ভবন নির্মাণের জন্য একটি প্ল্যান অনুমোদন নিলেও, আদালতে মামলা চলমান থাকার তথ্য গোপন করায় পৌর কর্তৃপক্ষ পরবর্তীতে সেটি বাতিল করে।

তিনি বলেন,‘এরপরও ২৬ জুন সকাল থেকে মতলুবা রহমান নির্মাণশ্রমিক দিয়ে কাজ শুরু করে ইমারত নির্মাণ করছে। নির্মাণ কাজের ফলে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।’

এ বিষয়ে অভিযুক্ত মতলুবা রহমান বলেন,‘আমি কোনো ইমারত নির্মাণের প্লানই দেই নি পৌরসভায়। তাহলে বাতিল করার প্রশ্ন আসবে কেমন করে। আমার জমিতে আমি ইমারত নির্মান করছি।’

জানতে চাইলে পৌরসভার প্রশাসক মো. সাইদুল ইসলাম বলেন,‘প্লান বাতিল করার পরও ইমারত নির্মাণের সুযোগ নেই। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’