১১:৫১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫

তরুণরা বিভাজনের বাংলাদেশ চায় না: আব্দুল হালিম

নীলফামারীর সৈয়দপুরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর উপজেলা ও শহর শাখার দায়িত্বশীলদের নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) সকাল ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত পৌর কমিউনিটি সেন্টারের হলরুমে এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও রংপুর-দিনাজপুর অঞ্চল পরিচালক মাওলানা আবদুল হালিম। বিশেষ অতিথি ছিলেন রংপুর-দিনাজপুর অঞ্চল টিম সদস্য আব্দুর রশিদ, নীলফামারী জেলা আমীর ও নীলফামারী-১ (ডোমার-ডিমলা) আসনের জামায়াত মনোনীত জাতীয় সংসদ সদস্য প্রার্থী অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুস সাওয়ার।

এছাড়া বক্তব্য দেন জেলা নায়েবে আমীর ড. খায়রুল আনাম, জেলা সেক্রেটারি অধ্যাপক মাওলানা আন্তাজুল ইসলাম, জেলা মাজলিসে শূরা সদস্য ও সৈয়দপুর উপজেলা আমীর এবং নীলফামারী-৪ (সৈয়দপুর-কিশোরগঞ্জ) আসনের জামায়াত মনোনীত প্রার্থী হাফেজ মাওলানা আব্দুল মুনতাকিম, নীলফামারী আসন পরিচালক ও ডিপ্লোমা প্রকৌশলী ফোরামের জেলা সভাপতি আখতারুজ্জামান বাদল।

সভাপতিত্ব করেন সৈয়দপুর শহর আমীর শরফুদ্দিন খান এবং সঞ্চালনা করেন শহর সেক্রেটারি মাওলানা ওয়াজেদ আলী। কর্মশালায় উপজেলা ও শহর শাখার বিভিন্ন ইউনিটের তিন শতাধিক দায়িত্বশীল অংশ নেন।

প্রধান অতিথি মাওলানা আবদুল হালিম বলেন, ধর্ম ও দলীয় পরিচয়ের কারণে ইসলামী ছাত্রশিবিরের অনেক মেধাবী নেতাকে উপযুক্ত স্থানে মূল্যায়ন করা হয়নি। দাড়ি-টুপি কিংবা হিজাবের কারণে অনেক তরুণ-তরুণী চাকরিতে বৈষম্যের শিকার হয়েছেন। এসব বৈষম্যের বিরুদ্ধেই ছাত্রসমাজ রুখে দাঁড়িয়েছিল, যার ফলেই চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার সম্মিলন ঘটে এবং ফ্যাসিবাদী শাসনের পতন হয়।

তিনি আরও বলেন, এখন তরুণরা বিভাজনের বাংলাদেশ চায় না। তারা ন্যায়বিচার ও ঐক্যের বাংলাদেশ গড়তে চায়। জামায়াতের দায়িত্বশীলদের জনআকাঙ্ক্ষা পূরণে কাজ করতে হবে, যাতে বৈষম্যহীন, ঐক্যবদ্ধ, সমৃদ্ধ ও কল্যাণমুখী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা যায়।

জনপ্রিয় সংবাদ

নীলফামারীতে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ইউনিটের কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

তরুণরা বিভাজনের বাংলাদেশ চায় না: আব্দুল হালিম

প্রকাশিত ০৮:০২:২৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ অক্টোবর ২০২৫

নীলফামারীর সৈয়দপুরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর উপজেলা ও শহর শাখার দায়িত্বশীলদের নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) সকাল ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত পৌর কমিউনিটি সেন্টারের হলরুমে এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও রংপুর-দিনাজপুর অঞ্চল পরিচালক মাওলানা আবদুল হালিম। বিশেষ অতিথি ছিলেন রংপুর-দিনাজপুর অঞ্চল টিম সদস্য আব্দুর রশিদ, নীলফামারী জেলা আমীর ও নীলফামারী-১ (ডোমার-ডিমলা) আসনের জামায়াত মনোনীত জাতীয় সংসদ সদস্য প্রার্থী অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুস সাওয়ার।

এছাড়া বক্তব্য দেন জেলা নায়েবে আমীর ড. খায়রুল আনাম, জেলা সেক্রেটারি অধ্যাপক মাওলানা আন্তাজুল ইসলাম, জেলা মাজলিসে শূরা সদস্য ও সৈয়দপুর উপজেলা আমীর এবং নীলফামারী-৪ (সৈয়দপুর-কিশোরগঞ্জ) আসনের জামায়াত মনোনীত প্রার্থী হাফেজ মাওলানা আব্দুল মুনতাকিম, নীলফামারী আসন পরিচালক ও ডিপ্লোমা প্রকৌশলী ফোরামের জেলা সভাপতি আখতারুজ্জামান বাদল।

সভাপতিত্ব করেন সৈয়দপুর শহর আমীর শরফুদ্দিন খান এবং সঞ্চালনা করেন শহর সেক্রেটারি মাওলানা ওয়াজেদ আলী। কর্মশালায় উপজেলা ও শহর শাখার বিভিন্ন ইউনিটের তিন শতাধিক দায়িত্বশীল অংশ নেন।

প্রধান অতিথি মাওলানা আবদুল হালিম বলেন, ধর্ম ও দলীয় পরিচয়ের কারণে ইসলামী ছাত্রশিবিরের অনেক মেধাবী নেতাকে উপযুক্ত স্থানে মূল্যায়ন করা হয়নি। দাড়ি-টুপি কিংবা হিজাবের কারণে অনেক তরুণ-তরুণী চাকরিতে বৈষম্যের শিকার হয়েছেন। এসব বৈষম্যের বিরুদ্ধেই ছাত্রসমাজ রুখে দাঁড়িয়েছিল, যার ফলেই চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার সম্মিলন ঘটে এবং ফ্যাসিবাদী শাসনের পতন হয়।

তিনি আরও বলেন, এখন তরুণরা বিভাজনের বাংলাদেশ চায় না। তারা ন্যায়বিচার ও ঐক্যের বাংলাদেশ গড়তে চায়। জামায়াতের দায়িত্বশীলদের জনআকাঙ্ক্ষা পূরণে কাজ করতে হবে, যাতে বৈষম্যহীন, ঐক্যবদ্ধ, সমৃদ্ধ ও কল্যাণমুখী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা যায়।