১২:৩০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫

১৬ দফা দাবিতে আন্দোলন, অবশেষে ইউএনও সভাপতি

সৈয়দপুর লায়ন্স স্কুল এন্ড কলেজ সভাপতি ইউএনও নূর-ই আলম সিদ্দিকী ও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মজিবর রহমান

নীলফামারীর সৈয়দপুরে লায়ন্স স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষকদের ১৬ দফা দাবিকে ঘিরে কয়েকদিন ধরে চলা আন্দোলনের সমাধান মিলেছে। বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শিক্ষার্থীরা শহীদ ক্যাপ্টেন শামহুদা (বিমানবন্দর) সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভে নামে।

পরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও), পুলিশ প্রশাসন ও বিএনপি’র স্থানীয় নেতৃবৃন্দ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে বিকেলে আলোচনার মধ্য দিয়ে সঙ্কটের অবসান হয়।

বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার(ইউএনও) নূর-ই আলম সিদ্দিকীকে কলেজের সভাপতি এবং শিক্ষক মজিবর রহমানকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

শিক্ষকদের ১৬ দফা দাবির মধ্যে অন্যতম ছিল—প্রতিষ্ঠানের অর্থ দিয়ে লায়ন্স ক্লাব পরিচালনা করা যাবে না, সভাপতির পদত্যাগ এবং প্রতিষ্ঠানের গাড়ি ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করা যাবে না ইত্যাদি।

শিক্ষক আবুল ফয়েজ মো. কেরামত আলী জানান, প্রথমে ম্যানেজিং কমিটির কাছে দাবিপত্র দেওয়া হলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি; বরং হুমকি দেওয়া হয়। এরপর তারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দেন। অবশেষে শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে একাত্মতা ঘোষণা করলে সড়ক অবরোধ করা হয়।

লায়ন্স স্কুল এন্ড কলেজের মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত বৈঠকে ইউএনও নূর-ই আলম সিদ্দিকী, বিএনপি’র সৈয়দপুর রাজনৈতিক জেলা শাখার সভাপতি আলহাজ্ব গফুর সরকার, সাধারণ সম্পাদক শাহিন আকতার, সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল ওয়াদুদসহ আন্দোলনকারী শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

তৃতীয় পক্ষে আন্দোলনে লম্বা ছুটিতে সাবরেজিস্টার, ভোগান্তিতে জমি দাতা ও গ্রহীতারা

১৬ দফা দাবিতে আন্দোলন, অবশেষে ইউএনও সভাপতি

প্রকাশিত ১২:৩৪:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

নীলফামারীর সৈয়দপুরে লায়ন্স স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষকদের ১৬ দফা দাবিকে ঘিরে কয়েকদিন ধরে চলা আন্দোলনের সমাধান মিলেছে। বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শিক্ষার্থীরা শহীদ ক্যাপ্টেন শামহুদা (বিমানবন্দর) সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভে নামে।

পরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও), পুলিশ প্রশাসন ও বিএনপি’র স্থানীয় নেতৃবৃন্দ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে বিকেলে আলোচনার মধ্য দিয়ে সঙ্কটের অবসান হয়।

বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার(ইউএনও) নূর-ই আলম সিদ্দিকীকে কলেজের সভাপতি এবং শিক্ষক মজিবর রহমানকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

শিক্ষকদের ১৬ দফা দাবির মধ্যে অন্যতম ছিল—প্রতিষ্ঠানের অর্থ দিয়ে লায়ন্স ক্লাব পরিচালনা করা যাবে না, সভাপতির পদত্যাগ এবং প্রতিষ্ঠানের গাড়ি ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করা যাবে না ইত্যাদি।

শিক্ষক আবুল ফয়েজ মো. কেরামত আলী জানান, প্রথমে ম্যানেজিং কমিটির কাছে দাবিপত্র দেওয়া হলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি; বরং হুমকি দেওয়া হয়। এরপর তারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দেন। অবশেষে শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে একাত্মতা ঘোষণা করলে সড়ক অবরোধ করা হয়।

লায়ন্স স্কুল এন্ড কলেজের মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত বৈঠকে ইউএনও নূর-ই আলম সিদ্দিকী, বিএনপি’র সৈয়দপুর রাজনৈতিক জেলা শাখার সভাপতি আলহাজ্ব গফুর সরকার, সাধারণ সম্পাদক শাহিন আকতার, সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল ওয়াদুদসহ আন্দোলনকারী শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।