১২:৫৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫

সৈয়দপুরে ছয় মাস ধরে ভূমি কর্মকর্তা নেই, চরম ভোগান্তিতে জমির মালিকেরা

নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলায় ৬ মাস হলো উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নেই। ফলে অসংখ্য মিসক্যাশ ফাইল জমা হয়ে আছে ও অফিসের স্বাভাবিক কার‌্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। এতে জমির মালিক ও জমি বিক্রেতাদের চরম ভোগান্তি সৃষ্টি হয়েছে।

গত জানুয়ারীতে তৎকালীন এসিল্যান্ড আমিনুল ইসলাম বদলী হওয়ার পর থেকে এই পদ শূন্য। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুর-ই-আলম সিদ্দিকী অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে এই পদে নিয়োজিত থাকলেও সব সময় এখানে সেবা দিতে পারছেন না। কারণ তিনি একইসাথে সৈয়দপুর পৌরসভার প্রশাসকের দায়িত্বও পালন করছেন।

তাই গুরুত্বপূর্ণ এই দপ্তরটিতে গত ৬ মাস ধরে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। কোন রকমে খাজনা খারিজের কাজ চলমান থাকলেও জটিল কাজগুলো আটকে আছে। বিশেষ করে জমির রেকর্ড ও দলিল সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তি তথা মিসকেসগুলো ফাইলবন্দিপ অবস্থায় পড়ে থাকছে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার অভাবে।

এতে অবর্ণনীয় ভোগান্তি দেখা দিয়েছে। কবে নাগাদ এই সমস্যার সমাধান হবে তা নিয়ে সুনির্দিষ্ট কোন তথ্য নেই। এমন অনিশ্চয়তার ফলে ভোগান্তি আরও দীর্ঘায়িত হওয়ার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। জরুরী ক্ষেত্রে মানুষ চরম অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে পড়ছে। এথেকে পরিত্রাণ পেতে দ্রæত একজন এসিল্যান্ড প্রয়োজন।

এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুর ই আলম সিদ্দিকী বলেন, ভূমি অফিসের ভোগান্তি লাঘব ও কায্যক্রম নিরবচ্ছিন্ন করতে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে একাধিকবার লিখিত দিয়েছি। কিন্তু এখনো কোন কর্মকর্তা পাইনি। তবে আমার সাধ্য অনুযায়ী অন্য দায়িত্বের পাশাপাশি চেষ্টা করছি গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো সমাধানের।

জনপ্রিয় সংবাদ

তৃতীয় পক্ষে আন্দোলনে লম্বা ছুটিতে সাবরেজিস্টার, ভোগান্তিতে জমি দাতা ও গ্রহীতারা

সৈয়দপুরে ছয় মাস ধরে ভূমি কর্মকর্তা নেই, চরম ভোগান্তিতে জমির মালিকেরা

প্রকাশিত ০৬:৫৬:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫

নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলায় ৬ মাস হলো উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নেই। ফলে অসংখ্য মিসক্যাশ ফাইল জমা হয়ে আছে ও অফিসের স্বাভাবিক কার‌্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। এতে জমির মালিক ও জমি বিক্রেতাদের চরম ভোগান্তি সৃষ্টি হয়েছে।

গত জানুয়ারীতে তৎকালীন এসিল্যান্ড আমিনুল ইসলাম বদলী হওয়ার পর থেকে এই পদ শূন্য। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুর-ই-আলম সিদ্দিকী অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে এই পদে নিয়োজিত থাকলেও সব সময় এখানে সেবা দিতে পারছেন না। কারণ তিনি একইসাথে সৈয়দপুর পৌরসভার প্রশাসকের দায়িত্বও পালন করছেন।

তাই গুরুত্বপূর্ণ এই দপ্তরটিতে গত ৬ মাস ধরে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। কোন রকমে খাজনা খারিজের কাজ চলমান থাকলেও জটিল কাজগুলো আটকে আছে। বিশেষ করে জমির রেকর্ড ও দলিল সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তি তথা মিসকেসগুলো ফাইলবন্দিপ অবস্থায় পড়ে থাকছে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার অভাবে।

এতে অবর্ণনীয় ভোগান্তি দেখা দিয়েছে। কবে নাগাদ এই সমস্যার সমাধান হবে তা নিয়ে সুনির্দিষ্ট কোন তথ্য নেই। এমন অনিশ্চয়তার ফলে ভোগান্তি আরও দীর্ঘায়িত হওয়ার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। জরুরী ক্ষেত্রে মানুষ চরম অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে পড়ছে। এথেকে পরিত্রাণ পেতে দ্রæত একজন এসিল্যান্ড প্রয়োজন।

এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুর ই আলম সিদ্দিকী বলেন, ভূমি অফিসের ভোগান্তি লাঘব ও কায্যক্রম নিরবচ্ছিন্ন করতে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে একাধিকবার লিখিত দিয়েছি। কিন্তু এখনো কোন কর্মকর্তা পাইনি। তবে আমার সাধ্য অনুযায়ী অন্য দায়িত্বের পাশাপাশি চেষ্টা করছি গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো সমাধানের।