০৫:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫

কিশোরগঞ্জে এক লাখ ৫০ হাজার টাকা মুল্যের ২০টি নিষিদ্ধ জাল পুড়িয়ে দিল প্রশাসন

দেশীয় প্রজাতির মাছ রক্ষায় ও নতুন করে দেশীয় মাছের প্রজজন বৃদ্ধির লক্ষে নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জাল উদ্ধারে যৌথ অভিযান পরিচালনা করেছে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা মৎস্য দপ্তর ও উপজেলা প্রশাসন।

মঙ্গলবার বিকাল ৪ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত বাহাগিলি ও নিতাই ইউনিয়নে অভিযান চালিয়ে প্রায় ২০টি নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জাল উদ্ধার করা হয়। পরে উদ্ধারকৃত জালগুলো পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। পুড়িয়ে ফেলা জালগুলোর আনুমানিক বাজারমুল্য প্রায় এক লাখ ৫০ হাজার টাকা।

অভিযানের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রীতম সাহা বলেন, সরকার ঘোষিত নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জাল দিয়ে মাছ ধরলে দেশীয় মাছের প্রজজন মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয় এবং পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়। তাই মৎস্য সম্পদ রক্ষার্থে চায়না দুয়ারী জাল জব্দ করে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। এ ধরনের অভিযান চলমান থাকবে। পর্যাক্রমে উপজেলা প্রতিটি খাল বিলে অভিযান পরিচালনা করে নিষিদ্ধ জাল জব্দ করা হবে।

উপজেলা মৎস্য দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মৎস্য কর্মকর্তা আব্দুস সালাম মিয়া বলেন, মৎস্য দপ্তরের তালিকা অনুযায়ী ২৬০ প্রজাতির সাধুপানির দেশীয় মাছ ছিল। সরকারীভাবে নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জালসহ অন্যান্য মাছ ধরার সরঞ্জাম ব্যাবহার করে মাছ ধরার কারনে ৩৮ প্রজাতির মাছ বিলুপ্তি হয়ে গেছে। বাকি মাছগুলো যাতে বিলুপ্ত না হয় সেজন্য প্রশাসনের সহায়তায় অভিযান পরিচালনা করে ২০টি জাল জব্দ করে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। অভিযান পরিচালনার সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ও বাহাগিলি ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক জাকির হোসেন প্রমুখ।

জনপ্রিয় সংবাদ

নীলফামারীতে ট্রেনের ধাক্কায় দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীর মৃত্যু

কিশোরগঞ্জে এক লাখ ৫০ হাজার টাকা মুল্যের ২০টি নিষিদ্ধ জাল পুড়িয়ে দিল প্রশাসন

প্রকাশিত ০৭:১৩:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ অক্টোবর ২০২৫

দেশীয় প্রজাতির মাছ রক্ষায় ও নতুন করে দেশীয় মাছের প্রজজন বৃদ্ধির লক্ষে নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জাল উদ্ধারে যৌথ অভিযান পরিচালনা করেছে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা মৎস্য দপ্তর ও উপজেলা প্রশাসন।

মঙ্গলবার বিকাল ৪ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত বাহাগিলি ও নিতাই ইউনিয়নে অভিযান চালিয়ে প্রায় ২০টি নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জাল উদ্ধার করা হয়। পরে উদ্ধারকৃত জালগুলো পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। পুড়িয়ে ফেলা জালগুলোর আনুমানিক বাজারমুল্য প্রায় এক লাখ ৫০ হাজার টাকা।

অভিযানের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রীতম সাহা বলেন, সরকার ঘোষিত নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জাল দিয়ে মাছ ধরলে দেশীয় মাছের প্রজজন মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয় এবং পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়। তাই মৎস্য সম্পদ রক্ষার্থে চায়না দুয়ারী জাল জব্দ করে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। এ ধরনের অভিযান চলমান থাকবে। পর্যাক্রমে উপজেলা প্রতিটি খাল বিলে অভিযান পরিচালনা করে নিষিদ্ধ জাল জব্দ করা হবে।

উপজেলা মৎস্য দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মৎস্য কর্মকর্তা আব্দুস সালাম মিয়া বলেন, মৎস্য দপ্তরের তালিকা অনুযায়ী ২৬০ প্রজাতির সাধুপানির দেশীয় মাছ ছিল। সরকারীভাবে নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জালসহ অন্যান্য মাছ ধরার সরঞ্জাম ব্যাবহার করে মাছ ধরার কারনে ৩৮ প্রজাতির মাছ বিলুপ্তি হয়ে গেছে। বাকি মাছগুলো যাতে বিলুপ্ত না হয় সেজন্য প্রশাসনের সহায়তায় অভিযান পরিচালনা করে ২০টি জাল জব্দ করে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। অভিযান পরিচালনার সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ও বাহাগিলি ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক জাকির হোসেন প্রমুখ।