সোমবার , ১৫ জুলাই ২০২৪ | ৩রা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. ই-পেপার
  7. কৃষি
  8. খেলাধুলা
  9. গল্প ও কবিতা
  10. জাতীয়
  11. জীবনযাপন
  12. ধর্ম
  13. প্রযুক্তি
  14. বাংলাদেশ
  15. বিনোদন

নীলফামারীতে ৭২ ঘন্টার মধ্যে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উৎঘাটন

প্রতিবেদক
স্টাফ রিপোর্টার
জুলাই ১৫, ২০২৪ ১০:৫৬ পূর্বাহ্ণ
নীলফামারীতে ৭২ ঘন্টার মধ্যে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উৎঘাটন

নীলফামারীর সদরে যাত্রীবেশে উঠে চেতনানাশক ওষুধের মাধ্যমে ব্যাটারিচালিত ভ্যানচালক আব্দুস সামাদ ওরফে আব্দুল্যা (৬০) হত্যার ক্লুলেস মামলার রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় আধুনিক তথ্য ও প্রযুক্তি ব্যবহারসহ পুলিশের নানা কৌশলের মাধ্যমে জড়িত চারজন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। অনুসন্ধ্যানে জানা যায়, তাদের নামে বিভিন্ন থানায় চুরি ও ছিনতাই মামলাও রয়েছে।
সোমবার (১৫ জুলাই) দুপুরে জেলা পুলিশের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলন করে এ তথ্য নিশ্চিত করেন পুলিশ সুপার মোকবুল হোসেন।
পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) সুপার মোস্তফা মঞ্জুর, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পদন্নতি প্রাপ্ত পুলিশ সুপার) আমিরুল ইসলাম ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও সদর থানার ওসি তানভিরুল ইসলামসহ এই অভিযান পরিচালনা করেন পুলিশ সদস্যরা।
গত রবিবার (১৪ জুলাই) গ্রেফতারকৃত আসামি রফিকুল ইসলাম (২৮) ও ফারুক হোসেনকে দিনাজপুর জেলার খানসামা উপজেলার আলোকদিহি গ্রাম থেকে এবং বাবু মিয়া (৩০) ও মফিজুল ইসলাম ওরফে হাজিকে জেলা সদরের কুন্দুপুকুর ইউনিয়নের সুটিপাড়া গ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয়। সেই সাথে হত্যার কাজে ব্যবহৃত চেতনা নাশক ঔষুধসহ চুরি যাওয়া অটোচার্জার ভ্যান উদ্ধার করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার জানান, সদর উপজেলার টুপামারি ইউনিয়নের নিত্যানন্দী বর্মতল গ্রামের পিতা মৃত্যু খট্টু মামুদের ছেলে আব্দুল্যা ঘটনার দিন গত ৮ জুলাই অজ্ঞাতনামা অজ্ঞানপাটির ক্ষপ্পরে পড়েন। গ্রেফতার আসামিরা অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে জেলার ডোমার উপজেলার ধরণীগঞ্জ বাজারে নিয়ে যায়। সেখান থেকে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে আসামি বাবু মিয়া ও মফিজুল ইসলাম জুসের মাধ্যমে চেতনানাসক ঔষুধ খাওয়ায়। এরপর তিনি জ্ঞান হারিয়ে ফেললে আসামিরা ঘটনাস্থল থেকে কলমদার ব্রীজের পশ্চিম পার্স্বে স্বশান ঘরে ফেলিয়া ভ্যানটি লইয়া যায়।
ওই দিন সোমবার (৮ জুলাই) দুপুরে পরিবারের লোকজন খবর পেয়ে আব্দুল্যাকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (রমেক) চিকিৎসার জন্য নিয়ে গেলে, একদিন পর (৯ জুলাই) চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যার দিকে তার মৃত্যু হয়।
এঘটনায় সদর থানার ওসি বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার পর পুলিশ সুপার, সদর সার্কেল এর নির্দেশে পুলিশের চারটি চৌকস টিম ও জেলা গোয়েন্দা শাখার একটি টিম ওই ক্লুলেস মামলার আসামি ও চার্জার ভ্যান ৭২ ঘন্টার মধ্যে উদ্ধার করতে সামর্থ হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ওসি তানভিরুল ইসলাম বলেন, আজ বিকালে আসামিদের আদালতের মাধ্যমে নীলফামারী জেলা কারাগারে পাঠানো হবে এবং আসামিদের রিমান্ড চাওয়ার আবেদন করা হবে।

সর্বশেষ - নীলফামারী

আপনার জন্য নির্বাচিত

আজ-কালের মধ্যে আসন ভাগাভাগির সিদ্ধান্ত: ওবায়দুল কাদের

মাধ্যমিক পর্যায়ে পাঠ্যক্রম সংস্কার চেয়ে হাইকোর্টে রিট

নতিবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের অবসর জনিত বিদায়

জলঢাকায় স্প্রে ও ফগার মেশিন, নলকূপ ও হুইল চেয়ার বিতরণ 

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ডোমারে ফারহানা আকতার সুমি ও ডিমলায় আনোয়ারুল হক সরকার মিন্টু চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

সৈয়দপুরে মিথ্যে অপহরন নাটক সাজিয়ে পিতার কাছে পুত্রের অর্থ আদায়

তিন বিভাগীয় কমিশনার, নীলফামারী ডিসি সহ ৮ জনকে হাইকোর্টে তলব

ডোমারে ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্ব পালন করছে শিক্ষার্থীরা

সৈয়দপুর প্লাজা মার্কেটের কোটি টাকার ভ্যাট ও আয়কর ফাঁকি: নীতিমালা উপেক্ষা করে চলছে অবৈধভাবে দোকান বিক্রি

সৈয়দপুরে টাস্কফোর্সের বাজার তদারকি অভিযান,  ১০ হাজার টাকা জরিমানা