নীলফামারীর ডোমারে মাদক সেবন ও বহনের দায়ে পৃথক পৃথক স্থানে ৫জনকে কারাদন্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। দন্ড প্রাপ্তরা হলেন উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের হলহলিয়া গ্রামের কৃষ্ট কুমার রায়ের ছেলে এসকে হিমেল(২৬),একই এলাকার ক্ষেত্র মোহন রায়ের ছেলে নবদ্বীপ রায়(৩৩), বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের চান্দিনা পাড়ার মৃত মকছেদ আলীর ছেলে আনারুল ইসলাম(৩৮), পৌরসভা মাদ্রাসা পাড়ার দেলোয়ার হোসেনের ছেলে জাহাঙ্গীর আলম(৩০) ও একই এলাকার মৃত গিয়াছ উদ্দিনের ছেলে রুবেল ইসলাম(৩৫)।
সোমবার(১৪ আগস্ট) বিকাল তিনটায় গোপন সংবাদের ভিত্তিত্বে ডোমার থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে চিলাহাটি রোড পৌর এলাকার ছোট পুল স্থানে এসকে হিমেল ও নবদ্বীপকে আটক করে। এসময় দুজনের কাছেই একটি করে হিরোইনের পুড়িয়া পাওয়া যায়। পুলিশ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাজমুল আলম বিপিএএ কে খবর দিলে, তিনি ঘটনাস্থলে এসে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে প্রত্যেককে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড ও দুইশত টাকা অর্থ দন্ড দেন।
একই দিনে বিকাল চারটায় ডোমার ডিগ্রী কলেজের নির্মাণাধীন ভবনের তিনতলায় মাদক সেবন করার অপরাধে বহিরাগত আনারুল,জাহাঙ্গীর ও রুবেল ইসলামকে আটক করে। এসময় আটকরা সেখানে গাজাঁ সেবন করছিল। সেখানেই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাজমুল আলম বিপিএএ উপস্থিত হয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে প্রত্যেককে সাত দিনের কারাদন্ড ও পাচঁশত টাকা করে অর্থদন্ড প্রদান করেন।
ডোমার থানা অফিসার ইনচার্জ মাহমুদ উন নবী ভ্রাম্যমাণ আদালতে ৫ জনের সাজার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, সাজাপ্রাপ্তদের জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
৫ আগষ্টের আগে লাগতো এক টাকা এখন লাগে ১০ টাকা
‘থানায় টাকা ছাড়া কাজ হয় না। ৫ আগষ্টের আগে কাজ করতে লাগতো এক টাকা নতুন স্বাধীনতার পর এখন তা বেড়ে লাগে ১০ টাকা টাকা।’ এমন অভিযোগ করেছেন ডোমারের সিনিয়র সাংবাদিক…