নীলফামারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সাংবাদিককে মারধরের ঘটনার তদন্ত রিপোর্ট ধামাচাপা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। একাধিকবার তার কার্যালয় গেলেও তদন্ত রিপোর্টের অনুলিপি প্রদানে বিভিন্ন অজহাতে ১ মাস ধরে টালবাহানা করছেন। অভিযুক্ত উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার দ্বারা প্রভাবিত হয়ে তিনি ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার অপচেষ্টা করছেন বলে ভুক্তভোগী জানিয়েছেন। এব্যাপারে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এএম শাহজাহান সিদ্দিক জানান, তদন্তে ঘটনার সত্যতা মিলছে। তদন্ত রিপোর্টের মূল কপি ডিডি’র নিকট জমা দিয়েছি। অফিস কপি নাই। সরবরাহ করে দেওয়া হবে। জানা যায়, সাংবাদিক মনির হাসান জীবন ২৩জুন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নূর মোহাম্মাদের কক্ষে যান। অনিয়মের তথ্য চাওয়ায় শিক্ষা কর্মকর্তা তাকে মারধর, অশ্লীল গালিগালাজ ও প্রাণ নাশের হুমকি দেন। এ ঘটনার ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়। সাংবাদিকরা শিক্ষা কর্মকর্তার অপসারণ ও শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন করেন। এ ঘটনায় যুগান্তরসহ বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হয়। রংপুর বিভাগীয় উপ-পরিচালক ১০ কার্য দিবসের মধ্যে ঘটনা তদন্ত করে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
কিশোরগঞ্জে প্রশাসনের জীপের সাথে সংঘর্ষ, হাফেজের মৃত্যু
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নাজমুল ইসলাম(৩৫) নামে এক হাফেজের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার(২ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে আটটার দিকে বড়ভিটা-রংপুর সড়কের ফয়সাল ফিলিং স্টেশন এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত হাফেজ নাজমুল ইসলাম…