জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, মানবাধিকার লঙ্ঘিত হলে সংক্ষুদ্ধ যে কেউ কমিশনে অভিযোগ বা জানাতে পারেন। এর প্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে কমিশন। এজন্য চারটি বেঞ্চ রয়েছে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে।
তিনি সোমবার দুপুরে নীলফামারী জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে জেলা মানবাধিকার লঙ্ঘন প্রতিরোধ ও সুরক্ষা কমিটির সদস্যবৃন্দ এবং সুধিজনের সাথে মতবিনিময় কালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য সেলিম রেজা, কমিশনের পরিচালক(অভিযোগ ও তদন্ত) জেলা ও দায়রা জজ আশরাফুল আলম, নীলফামারী পুলিশ সুপার গোলাম সবুর পিপিএম-সেবা বক্তব্য দেন সভায়।
জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষের সভাপতিত্বে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন প্রতিষ্ঠা, কার্যাবলি, কমিশনের কার্যক্রম ও সেবা প্রদান বিষয়ক তথ্য উপস্থাপন করেন কমিশনের উপ-পরিচালক রবিউল ইসলাম।
সিভিল সার্জন ডা. মো: হাসিবুর রহমান, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও নীলফামারী পৌরসভার মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শাহিদ মাহমুদ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
সরকারী বিভিন্ন দফতর প্রধান, গণমাধ্যম কর্মী, আইনজীবী, ব্যবসায়ী ছাড়াও এনজিও প্রতিনিধিগণ এতে উপস্থিত ছিলেন। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, মানবাধিকার সংগঠনের নাম করে অনেকে সংগঠন খুলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যাচ্ছেন এবং সেবা দেওয়ার নাম করে চাঁদা আদায় করছেন এসব প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সচেতন থাকতে হবে। পরে তিনি ২৫০শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল এবং জেলা কারাগার পরিদর্শন করেন।