নতুন অর্থবছরের (২০২৩-২৪) এডিপি অনুমোদনে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) বৈঠক আজ বৃহস্পতিবার (১১ মে) অনুষ্ঠিত হবে। এডিপিতে গুরুত্ব পাবে পরিবহন ও যোগাযোগ খাত।পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, আসছে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার দাঁড়াচ্ছে মোট ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি তহবিলের এক লাখ ৬৯ হাজার কোটি টাকা এবং বৈদেশিক সহায়তা থেকে ৯৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হচ্ছে।

চলতি অর্থবছরের চেয়ে আগামী অর্থবছর এডিপির আকার বাড়ছে ৬ দশমিক ৮ শতাংশ।প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে শেরেবাংলা নগরস্থ এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে।একাধিক সূত্রে জানা যায়, কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আদায় না হওয়ায় এডিপির আকার খুব বেশি বাড়ানো যাচ্ছে না। এ ছাড়া চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকার ব্যয়সাশ্রয়ী পদক্ষেপও নিয়েছে। প্রকল্প অনুমোদনে নানা ধাপ পেরোতে হচ্ছে, যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া আরও কঠোর করা হয়েছে। নতুন অর্থবছরেও ব্যয়সাশ্রয়ের পদক্ষেপ থাকবে।পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত এডিপিতে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ বাড়লেও স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ কমানোর প্রস্তাব করা হচ্ছে। করোনা মোকাবিলায় খরচ কমে আসায় স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ কমানো হতে পারে। তবে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং পরিবহন ও যোগাযোগ এ দুই খাতের মোট এডিপির প্রায় ৪৬ শতাংশ বরাদ্দ যাচ্ছে। ইতোমধ্যে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় নতুন এডিপি প্রস্তাব আকারে চূড়ান্ত করেছে। এনইসি বৈঠকে বরাদ্দ হ্রাস-বৃদ্ধিও হতে পারে।পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান জানিয়েছেন, আগামী অর্থবছরের এডিপি তৈরিতে নীতিগত অনেক বিষয় গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। যেমন চলমান অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় বিশেষ কৌশল নেওয়া হয়েছে।

চলতি অর্থবছরের চেয়ে আগামী অর্থবছর এডিপির আকার বাড়ছে ৬ দশমিক ৮ শতাংশ।প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে শেরেবাংলা নগরস্থ এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে।একাধিক সূত্রে জানা যায়, কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আদায় না হওয়ায় এডিপির আকার খুব বেশি বাড়ানো যাচ্ছে না। এ ছাড়া চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকার ব্যয়সাশ্রয়ী পদক্ষেপও নিয়েছে। প্রকল্প অনুমোদনে নানা ধাপ পেরোতে হচ্ছে, যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া আরও কঠোর করা হয়েছে। নতুন অর্থবছরেও ব্যয়সাশ্রয়ের পদক্ষেপ থাকবে।পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত এডিপিতে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ বাড়লেও স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ কমানোর প্রস্তাব করা হচ্ছে। করোনা মোকাবিলায় খরচ কমে আসায় স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ কমানো হতে পারে। তবে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং পরিবহন ও যোগাযোগ এ দুই খাতের মোট এডিপির প্রায় ৪৬ শতাংশ বরাদ্দ যাচ্ছে। ইতোমধ্যে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় নতুন এডিপি প্রস্তাব আকারে চূড়ান্ত করেছে। এনইসি বৈঠকে বরাদ্দ হ্রাস-বৃদ্ধিও হতে পারে।পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান জানিয়েছেন, আগামী অর্থবছরের এডিপি তৈরিতে নীতিগত অনেক বিষয় গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। যেমন চলমান অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় বিশেষ কৌশল নেওয়া হয়েছে।

পরিবহন ও যোগাযোগ খাতের ক্ষেত্রে বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে ৭৫ হাজার ৯৪৪ কোটি ৬২ লাখ টাকা। চলতি সংশোধিত এডিপিতে এ খাতে বরাদ্দ আছে ৬১ হাজার ৮১০ কোটি ২১ লাখ টাকা। তুলনামূলকভাবে বরাদ্দ বাড়ছে ১৪ হাজার ১৩৪ কোটি ৪১ লাখ টাকা। এ ছাড়া প্রকল্প হিসাবে সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাচ্ছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র।