স্বাধীনতার স্বপক্ষের যোদ্ধা, যুদ্ধকালীন সময় মুক্তিযোদ্ধাদের একমাত্র সহযোগী হিসেবে নিজের জীবন বাজী রেখে প্রকাশ্যে অথবা গোপনে অবস্থান নিয়ে যে সংগঠন কাজ করেছে ৭১এর সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ। দেশ স্বাধীনের পর থেকে বিভিন্ন রুপে আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে মুক্তিযোদ্ধারা স্বীকৃতি পেলেও এখনো স্বীকৃতি পায়নি মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগী সংগঠন একাত্তরের সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা পরিষদের সদস্যরা। এখনো এই সংগঠন বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করে আসছেন স্বাধীনতা স্বপক্ষের রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামিলীগ ও বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। কিন্তু সহযোগী মুক্তিযোদ্ধাদের বয়স শেষের দিকে আসলেও সরকারের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন তারা।
শনিবার(১৫ জুলাই) দুপুরে নীলফামারীর সৈয়দপুরে এস আর প্লাজায় ৭১এর সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা পরিষদের রংপুর বিভাগীয় জেলা সমূহের নেতাকর্মীদের নিয়ে জরুরী এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান মোঃ সফিয়ার রহমান। সৈয়দপুর উপজেলা শাখার সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আব্দুল হামিদ সরকার এর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, বিভাগীয় কমিটির সাবেক সভাপতি রফিকুল ইসলাম বুলু, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক খোরশেদ আলম, রংপুর মহানগর সাবেক সভাপতি ইব্রাহিম মিয়া, পঞ্চগড় জেলা সভাপতি মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, দিনাজপুর জেলা সভাপতি মনজুরুল আলম, সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র সাংবাদিক দয়ারাম রায়, নীলফামারী জেলা সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আলী ও সিনিয়র সাংবাদিক ওবায়দুর ইসলাম। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন, সৈয়দপুর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মোঃ ছালেহ উদ্দিন।